Sunday 21 May 2017

AL-HADISH


قُلْ إِنَّمَا حَرَّمَ رَبِّيَ الْفَوَاحِشَ مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَمَا بَطَنَ وَالْإِثْمَ وَالْبَغْيَ بِغَيْرِ الْحَقِّ وَأَن تُشْرِكُوا بِاللَّهِ مَا لَمْ يُنَزِّلْ بِهِ سُلْطَانًا وَأَن تَقُولُوا عَلَى اللَّهِ مَا لَا تَعْلَمُونَ -:33وَلِكُلِّ أُمَّةٍ أَجَلٌ ۖ فَإِذَا جَاءَ أَجَلُهُمْ لَا يَسْتَأْخِرُونَ سَاعَةً ۖ وَلَا يَسْتَقْدِمُونَ - :34

 অর্থঃ পনি বলে দিনঃ আমার পালনকর্তা কেবলমাত্র অশ্লীল বিষয়সমূহ হারাম করেছেন যা প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য এবং হারাম করেছেন গোনাহ, অন্যায়-অত্যাচার আল্লাহর সাথে এমন বস্তুকে অংশীদার করা, তিনি যার কোন, সনদ অবতীর্ণ করেননি এবং আল্লাহর প্রতি এমন কথা আরোপ করা, যা তোমরা জান না।প্রত্যেক সম্প্রদায়ের একটি মেয়াদ রয়েছে। যখন তাদের মেয়াদ এসে যাবে, তখন তারা না এক মুহুর্ত পিছে যেতে পারবে, আর না এগিয়ে আসতে পারবে।(সুরা আল আ”রাফ-৩৩-৩৪)



রাসূল (সা)-এর জীবনের শেষ ভাগে সাহাবাগণ মুসলিম উম্মাহ্র পরবর্তী নেতৃত্ব সম্পর্কে তাকে জিজ্ঞাসা করেন। তারপর কে নেতা হবেন এটাই ছিল তাদের জিজ্ঞাসা। মূলত কোন ব্যক্তি নেতা হলে ভালো হবে রাসূল (সা)-এর কাছে এটাই জানতে চেয়েছিলেন। রাসূল (সা) বলেছেনÑ “তোমরা যদি আবু বকরকে নেতা বানাও তাহলে তাকে পাবে আমানতদার, দুনিয়ার প্রতি নির্মোহ এবং আখেরাতের প্রতি আকৃষ্ট। তোমরা যদি ওমরকে নেতা বানাও তাহলে তাকে পাবে শক্তিধর, আমানতদার এবং সে আল্লাহর ব্যাপারে কোনো প্রকার দুর্নামকারীর পরোয়া করে না। আর যদি আলীকে নেতা বানাও তাহলে তাকে পাবে পথপ্রদর্শনকারী হিসেবে, সে তোমাদের সঠিক পথে চালাবে। (মুসনাদে আহমদ)

No comments:

Post a Comment